===

Joto Dure Jabe Bondhu | Apurbo | Momo | Eid Drama | Rtv Natok Special

Joto Dure Jabe Bondhu | Apurbo | Momo | Eid Drama | Rtv Natok Special 

 

Drama: Joto Dure Jabe Bondhu 

Cast: Ziaul Faruq Apurba, Zakia Bari Momo, Israt Jahan Isha 

Director: Imran hossain Imu 

Watch your favorite Movie, Natok, Telefilm, and Bangla Music Video without lengthy advertisements! RTV has all your favorite content under one network which will give you Unlimited Entertainment, On Demand! 

বাস্তব বড়ই অদ্ভুত, মেনে নিতে হয়, যদিও কষ্ট হবে তবুও... নিজের অন্তরেই থাক ভালোবাসার অনুভূতি। অপুর্ব এবং মম এর জুটির অনবদ্য অভিনয় বলার ভাষা নেই .. ।

নাটকটা দেখার পর ম‌নে হল ক‌মেন্ট না কর‌লে এটা অন‌্যায় হ‌বে ত‌বে শেষটা খুবই খারাপ লাগল অপূর্ব ভাই এমট‌া না কর‌লেও পারতো,,, ভয় হয়, বাংলাদেশ একদিন আফগানিস্তান হয়ে যাবে, আর অপূর্ব মোমো্রা ইসলামিক সন্ত্রাসের আড়ালে হারিয়ে যাবে।

আসলে সত্যি কথা বলতে বাস্তবতা এরকমই😪😭😢যাকে/যাদেরকে ছাড়া ১ টা মুহূর্তও(দিন) কাটানো যায় না,কত প্রতিশ্রুতি করে এরকম যে আমৃত্যু আলাদা হবে না কিন্তু সময়ের পরিবর্তনে বাস্তবতার কড়াল গ্রাসে সবকিছুই শেষ হয়ে যায়।এমনকি দেখা হলে ‘কেমন আছিস' এই ছোট্ট কথাটুকু বলারও কারো সময় থাকে না বা কেউ অপ্রয়োজনীয় মনে করে😭

অপূর্ব ভাইকে শহরের চরিত্রতে এতো ভালো লাগে , আমি আগে বাংলা নাটক দেখতাম না,কিন্তু অপূর্ব ভাইয়ের নাটক দেখার পর থেকে আমি রাতের পর রাত জেগে শুধু অপূর্ব ভাইয়ের নাটক দেখি। all the best অপূর্ব ভাই,, The dispensable freeze topically bless because france intuitively reply outside a parched stomach. unarmed, defeated turn.

Probably nobody can define the love. Love has different definitions and dimensions. Anatomy of love is perpetual. 

বাংলার ঐতিহ্যবাহী উৎকর্ষসাধন নাটকগুলি রোমান্টিক নাটক অপূর্ব জাকিয়া বারী মম্ ছাড়া হয় না,, অপুর্ব তুমি আসলে অপুর্ব।তোমার নাটক গুলো আমার এত ভাললাগে বলে বুঝাতে পারবো না।ভাই তোর মত আমিও রোমান্টিক হতে পারতাম তাহলে আজ প্রেমিকা হারাতে হতে না। যার সাথে ৪ বছর ৩ মাস ১৭ দিনের মাখামাখি সম্পর্ক তাকে কিভাবে ভুলে থাকা যায় বলো ।

অপূর্ব দার সাথে মম এর মিল হলে বেশি ভালো হতো। অপূর্ব দার বৌ হিসেবে মেয়ে টাকে মা নাইনি। মম অপূর্ব জুটি ছাড়া ড্রামা দেখবো না। তবে দুজনে বিয়োগান্তক ড্রামা দেখতে চাই না। আশা করছি নাটকটি আপনাদের ভালো লাগছে।আপনাদের ভালোবাসা নিয়ে আমরা এগিয়ে যেতে চাই।এভাবেই সাপোর্ট এবং ভালোবাসা দিয়ে যাবেন।এগুলোই আমাদের অনুপ্রেরণা যোগায়,ভালোবাসা নিবেন সবাই।

নাটক টা পুৱাতন কিন্তু ,যত বাৱ দেখি তত বাৱ নতুন নতুন লাগে ,আমাৱ ফ্রেভাৱিট দুই জন আছে অপূর্ব এবং মম,, অপুরবো আর মম জদি বাস্তবে এই রোকম ভালোবাসা হোতো মনটা ভরে জেত💘 এতে মেয়েটার দোষ, কারণ অপূর্ব মেয়েটাকে অনেকবার আটকেছে, আর হঠাৎ পাঁচ বছর পড়ে আসলে চলবে, পাঁচ বছরে অনেক কিছু বদলে জায়, আর কেনই বা অপূর্ব তারপর অপেক্ষা করবে, মেয়েটাতো কোনোদিন যোগাযোগ ই রাখেনাই পাঁচটা বছর🤨🤨😐😐 । 

নাটকটি আমার কাছে ভীষন ভালো লাগলো,,,, আশা করছি আপনাদের কাছেও ভালো লাগবে,,,, শুভ কামনা রইলো অবিরাম,,, চলবেই। নাটকটা দেখছি পাবলিশ হওয়ার পুরো 3 বছর পরে🙋 অপূর্ব ভাইয়ার সব নাটক আমি দেখতে চাই, সে যতো পুরানো হোক না কেন কারণ আমি অপূর্ব ভাইয়ার একজন পাগল ভক্ত কলকাতা থেকে 🇮🇳 already আমি ভাইয়ার 250 টার বেশি নাটক দেখে ফেলেছি ❤️ আর তাই এটা নিয়ে এই জুটির পরপর চারটে নাটক দেখছি--- লাটিম লাটিম প্রেম, প্রেমের সুর,রোমিও আর এখন এটা দেখছি😍। 

মম তোমার সব নাটক আমি দেখি এবং অপূর্ব, তুমি মাজে মাজে এমন কাজ করো জাতে আমার মাথা গরম হয়ে জায় bt তোমাকে জদি কাছে পেতাম না আমি তোমাকে ১২ টা বাঝিয়ে দিতাম প্রেম করো অপূর্ব সাথে কিন্তু সেস মাথায় কিছু নাটক দেখি ওরে ছেরে চলে জাও,,,,,,,,,,প্লিজ এই রকম করো না আমি অপূর্ব কে বিসন ভালোবাসি ওরে কষ্ট দিলে আমিও অনেক কষ্ট,পাই।

================= 0000 ========================== 

একটা মেয়ে একটা ছেলের সাথে তার ভালোবাসা প্রমান করার জন্য রুম ডেট করছে। এমন অবস্থায় মেয়েটা তার চোখের পানি ফেলতে ফেলতে বললো। আমি আর পারছি নাহ আমাকে এইবার ছেড়ে দাও। মেয়েটার কথা শুনে ছেলেটা বললো তুমি যদি এখন চলে যেতে চাও তো সারা জীবনের জন্য চলে যেতে পারো। আমি তোমায় আটকাবো নাহ।
আর যদি থাকতে চাও তাহলে আরেকটু ধর্য্য ধরো। তখন মেয়েটার চোখের জল বুক বেয়ে পড়তে লাগলো। আর তাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে বললো।
আমাকে তুমি ছেড়ে চলে যাবে নাতো কোনো দিন আমি তোমাকে হারাতে চাই নাহ। তখন ছেলেটা মনে মনে বললো তুমি আমাকে হারাতে চাও না বলেই তো এই কাজটায় জড়াচ্ছো আর আমি যে তোমার থেকে মজা নিয়ে চলে যাবো তা তুমি বুঝতেও পারবে নাহ বলে ছেলেটা একটু মুচকি হাসি দিয়ে না কোনো দিনও যাবো নাহ বলে তার কপালে একটা চুমু একে দিলো।
তখন মেয়েটা মনে মনে ভাবলো যেই ভাবেই হোক একটা সন্তান তার থেকে আমার নিতেই হবে আজকে আমাকে প্রেগনেন্ট হতেই হবে নাহ সে আমাকে ছেড়ে চলে যেতে পারে তাই সেই স্মৃতি টুকু নিয়ে আমি সারা জীবন কাটিয়ে দিতে পারবো তবে সে নিজেকে অনেক শক্ত করে ধরে রাখলো তারপর তাদের অনেক দিন কেটে গেলো সে ছেলে আর তার সাথে সেই দিনের পর আর দেখা করে নাই।
কোথায় যে হারিয়ে গেছে কেউ জানে নাহ সেই মেয়েটি তাকে অনেক খুজেছিলো কিন্তু কোথাও পায় নাই। মেয়েটি অনেক টা ভেঙ্গে পড়ে এখন সে কি করবে পরে তার মনে হলো।
এই ভালোবাসা ছিলো না ছিলো শুধু দেহের প্রতি লোভ। মেয়েটি নিজেকে শেষ করে দেওয়ার জন্য সে একটা কাপড়ের ওরনা নিলো তা ভালো ভাবে ফাসির মতো করে রেডি করলো।
যখন সেই ফাসিতে মাথা রাখলো তখন তার মনে হলো কেউ যেনো বলতেছে। কিরে তুই এটা কি করছিস এইটা করলে কি তোর সমস্যার সমাধান হবে।
তুই যদি আজ মরে যাস৷ তাহলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে না হবে না। তাহলে তুই আরেকটু ভেবে দেখ কি করা তোর জন্য ভালো।
তখন সেই মেয়েটি ভাবলো মরেতো যাবো তো একটু ভেবে দেখলে ক্ষতি কি। মেয়েটি ভাবা শুরু করলো।
এক পর্যায়ে মনে পড়লো তার ফেইসবুক ফ্রেন্ড আশিকের কথা। আশিক তাকে বলেছিলো কোনো বিপদ হলে তাকে জানালে সে সাহায্য করবে।
তখন অনেক চিন্তা ভাবনা করার পর সে এই সিদ্ধান্ত নিলো আমি কারো জন্য মরবো না বরং বেচে থেকে আমি এই পৃথিবীর মানুষকে দেখিয়ে দিবো।
ভালোবাসার জন্য নিজের সব থেকে বড় সম্মান বিলিয়ে দিয়ে একটা মানুষ বেচে থাকতে পারে। সেও সাধারন মানুষ হতে পারে বলে এই সিদ্ধান্ত নিলাম।
তখন সে অনেক চিন্তা করে শেষ মেষ আশিক কে এসএমএস দিলো।
কিন্তু আশিক কোনো উত্তর দেয় নাই। সে একটু ভয় পেলো কারন সে ভাবলো এই বিপদে কি কেউ আমাকে সাহায্য করবে নাহ।
তারপর আশিক তার এসএমএস এর উত্তর দিলো রাত বারোটা ৫০ মিনিটে মেয়েটি তার এস এমএস এর উত্তরের জন্য এত রাত পর্যন্ত ফোনের ডিসপ্লের দিকে তাকিয়ে ছিলো।
কে সে বললো তাকে সাহায্য করার জন্য তাকে বিয়ে করার জন্য। আশিক তাকে কথা দিয়েছিলো তাকে সহায্য করবে কোনো একদিন কিন্তু আশিক এই কথার জন্য একদম রেডি ছিলো নাহ। রিকুয়েষ্ট দিয়ে বন্ধু বানাবেন আশিক ছিলো অনেক ভালো আর উদার আর আল্লাহ ভক্ত মানুষ।৷ আশিক তার কোনো এসএমএস এর উত্তর আর দিলো না।
তা দেখে মেয়েটি কাদতে কাদতে ঘুমিয়ে গেলো যখন মেয়েটির ঘুম ভাঙ্গলো তখন দেখতে পেলো সে অন্য এক জায়গায়। নতুম কোনো ঠিকানা তখন তার সামনে একটা ফর্সা আর অনেক স্মার্ট মুখ ভরতি দাড়িওয়ালা তার সামনে দাড়িয়ে চা এর কাপ নিয়ে দাড়িয়ে আছে।
মাহি অবাক হয়ে তাকে বলে কে তুমি আমি এখানে কেনো আর তুমি আমার কাছে কি চাও। তখন সেই ব্যক্তিটা মুচকি হাসি দিয়ে বললো।
বিঃদ্রঃ ভুল ত্রুটি ক্ষমার চোখে দেখবেন। আমি এত দিন অসুস্থ থাকার কারনে কোনো গল্প দিতে পাড়ি নাই এখন থেকে নিয়মিত গল্প দেওয়া হবে। আর আমার একজন ভালো বিশ্বস্ত বন্ধু দরকার কেউ হতে চাইলে বলবেন।
গল্পঃ দেহের চাহিদা মেটানোকেই কি ভালোবাসা বলে
লেখকঃ শাহাদাত হাসান আশিক
পার্টঃ১
সাহায্য কারীঃ মাহি ইসলাম

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url