Breast Size Reduction Tips: স্তনের বড় আকার / সাইজ কমানোর কিছু সহজ উপায় একনজরে | স্তনের সাতপ্রকার, সবই স্বাভাবিক | Ston Choto Korar Upay
মহিলাদের সৌন্দর্যের একটি বড় দিক স্তনের গঠন। স্তনের সুন্দর গঠন সমস্ত মহিলারই আকাঙ্খা। তবে স্তনের আকার স্বাভাবিকের থেকে বেড়ে গেলে, তা শুধু যে দৃষ্টিগত দিক দিয়ে অস্বস্তি তৈরি করে, তা নয়। একইসঙ্গে তা শারীরিক বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি করে। ব্যথা বাড়তে থাকে, হাত, ঘাড় এমনকি পিঠের পেশীতেও। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর কারণ আকারে বড় স্তন মহিলাকে সামনের দিকে ঝুঁকিয়ে দেয়। ফলে স্বাভাবিক গঠন রোধ হয়। যার ফলে অস্বস্তি বেড়ে যায়। খেলাধুলো থেকে ওয়ার্কআউট, দৈনিক কাজেও আসে নানান সমস্যা। দেখে নেওয়া যাক সুস্থ থাকতে এক্ষেত্রে কী কী করণীয়? জেনে নেওয়া যাক কীভাবে কমানো যায় স্তনের আকার।
কেন বাড়ে স্তনের আকার?
জিনগত ও হরমোনের সমস্যা যদি বাড়তে থাকে, তাহলে স্বাভাবিকের তুলনায় বেড়ে যায় স্তন। হরমনগত পরিবর্তন এক্ষেত্রে বড়ভাবে দায়ী। শরীরে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্ট্রেরন লেভেল এভাবে বাড়িয়ে দেয় স্তনকে। তবে সমস্ত ফ্যাক্টরের উর্ধ্বে রয়েছে অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রার সমস্যা। যে সমস্ত কারণ এই সমস্যা তৈরি করে, তা হল- ওবেসিটি, প্রেগন্যান্সি, পিউবার্টি, পিসিওএস, মেনস্ট্রুরাল সাইকেল।
স্তনের আকার কমানোর যে সমস্ত উপায় রয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম হল কার্ডিও ওয়ার্ক আউট ও ওয়েট ট্রেনিং। ডাম্ববেল পুলওভার এই সমস্যা কাটিয়ে দিতে সুবিধা করে। ক্যালোরি বার্নিং এক্ষেত্রে একটি বড় বিষয়।
উল্লেখ্য, কার্ডিও ওয়ার্কআউটে যেমন কার্ডিওভ্যাসকুলার স্বাস্থ্য ভালো হয়, তেমনই কমে যায় স্তনের অতিরিক্ত সাইজ। চেস্ট প্রেস, পুশ আপ, সাইড রেজেজ, ওয়াল পুশ আপ স্তনের সাইজ কমানোর পক্ষে কার্যকরী বলছেন বহু বিশেষজ্ঞ।
স্তনের বাড়তি সাইজ কমিয়ে ফেলতে স্ট্রেচিং একটি কার্যকরী দিক। এতে পিঠের ব্যথা থাকলে তা কমে যায়, কোনও পেশীগত ব্যথা থাকলেও তা কমে যায়।
আপনি জানেন আপনার স্তন ঠিক কেমন? প্রশ্নটা বোকাবোকাই। কিন্তু, নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়, অনেক মেয়েই স্তনের আকারপ্রকার নিয়ে সচেতন নন। বাইরে থেকে একরকম মনে হলেও, গড়নে সবার স্তন একরকম নয় কখনোই। সাতটি ক্যাটেগরিতে ভাগ করা যায়। সেই ক্যাটেগরি অনুযায়ী ব্রা বেছে নেওয়া উচিত।
স্তনের
আকার কমানোর যে সমস্ত উপায়:
প্রত্যেক মহিলারই স্বপ্ন যে তার যেন সুন্দর, পূর্ণ এবং আকর্ষণীয় শরীর হয়।যা পুরুষদের সবচেয়েবেশি দৃষ্টি আকর্ষণ করে এবং মহিলাদের শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে স্তন। স্তনের আকারের নিয়ে কোন লিখিত সংজ্ঞা থাকা উচিৎ নয়, এটি শরীরের আরামের ওপর নির্ভর হওয়া দরকার। কিন্তু স্তনের আকার দ্বারা মহিলাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ পায়। মহিলাদের স্তনের আকার খুব ছোট বা অত্যধিক বড় হলে তা তাদের সময়ে বিব্রত করে তোলে। অনেক সময় তা সঙ্গীর স্বার্থের ওপর প্রভাব ফেলে । এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে, শল্যচিকিৎসা, ঔষধ ইত্যাদি ব্যবহার করা হয় যা ব্যয়বহুলের পাশাপাশি নানা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। তাহলে আপনি যদি সুন্দর, সুডৌল, আকর্ষণীয় স্তন পেতে চান তাহলে আমাদের বলা উপায়গুলি ব্যবহার করুন এবং পার্থক্য অনুভব করুন।
তবে সর্বদা মনে রাখবেন যদি এই উপায় গুলি যদি আপনার সহ্য না হয় তাহলে ব্যবহার করবেন না আর যদি সহ্য হয় তাহলে নিয়মিত ব্যবহার করবেন। এই স্তন-আকার বৃদ্ধির প্রভাব রাতে বা চার দিনের কাজ নয়, প্রভাব দেখতে সময় লাগে, তাই ধৈর্যের সঙ্গে উপায়গুলো চেষ্টা করুন । সময়মত আপনি এর ফল পেয়ে যাবেন। তাহলে আসুন জানা যাক স্তন বাড়ানোর উপায়।
- সঠিক ডায়েট
সঠিক ডায়েট গ্রহণ না করা পর্যন্ত কোনো উপায়ের প্রভাব দেখাতে পারবেন না। মনে রাখবেন, এই সব উপায় গুলি সেই সব মহিলাদের ওপর কাজ করবে না যারা শারীরিক ভাবে দুর্বল কিংবা ঠিক মত খাওয়া দাওয়া করে না। ছোট স্তন নিয়ে মন খারাপ থাকলে প্রথমে ঠিক করে নিন আপনার সঠিক ডায়েট। কাজুবাদাম, আখরোট স্বাস্থ্যকর খাবার আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করুন।
-
কাঁচা আম
কাঁচা আমের বীজ গুলি বার করে নিয়ে শাঁসটি বেটে একটা পেস্ট বানিয়ে নিন। এই পেস্টটিকে স্তনের ওপর লাগিয়ে রাখুন এবং শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিন। স্তন ধোঁয়ার সময় ঠাণ্ডা জলের ব্যবহার করবেন না, হাল্কা গরম জল কিংবা সাধারণ জল দিয়ে স্তন ধুয়ে ফেলুন। অন্যান্য ব্যবস্থা সঙ্গে একটি দীর্ঘ সময়ের জন্য এই প্রতিকার চেষ্টা করুন। এটি শুধু আকার বাড়ানোর ক্ষেত্রেই নয়, বরং যে সব মহিলাদের স্তন আলগা হয়ে গিয়েছে তারাও লাভবান হবে এই প্রতিকারে।
-
সয়াবিন
স্তনের আকার না বৃদ্ধি পাওয়ার অন্যতম কারণ হল শরীরে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা কম হওয়া। এটি স্তনের আকার বৃদ্ধি করার জন্য প্রয়োজন। তাই সয়াবিন খাওয়া শুরু করুন। এটি খেলে শরীরে ইস্ট্রোজেন মাত্রা বেড়ে যায়। দ্বিতীয়ত, সয়াবিনের মধ্যেও প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে । তাই আপনি নিশ্চিন্ত ভাবে সয়াবিন খান।
-
দুধ
দুধ নিজের মধ্যেই একটি সম্পূর্ণ খাদ্য, কিন্তু প্রায়ই তবে এটা জরুরী নয় যে যারা দুধ কম খাবে তাদের স্তন ছোট হবে। কিন্তু যাদের স্তনের আকার ছোট তাদের জন্য দুধ খুব লাভবান হবে। দুধের মধ্যে প্রোটিন ও ফ্যাট দুটোই থাকে, যা স্তনের আকার বাড়াতে সাহায্য করে। স্তনে খালি পেশী থাকে না, চর্বি থাকে এবং আমরা দুধ থেকে চর্বি পেতে পারি।
-
পেঁপে
পেঁপে শুধু পেট সারিয়ে তোলে না, পেটের সঙ্গে মুখ এবং স্তনকে সুন্দর করতে সাহায্য করে। পেঁপে এবং দুধ একসাথে গ্রহণ করলে স্তনের আকার বৃদ্ধি পায় এবং এটিকে সবচেয়ে ভাল ঘরোয়া উপায় হিসাবে ধরা হয়।
-
মেথি বীজ
মেথি বীজ আমাদের জন্য অনেক ক্ষেত্রে সহায়ক । এটি অধিকাংশ সময় খাবারের গন্ধ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে, এটি স্তনের আকার বৃদ্ধিতেও সহায়ক। মেথি শরীরে ইস্ট্রোজেন মাত্রা বৃদ্ধি করে । রাতে মেথি দানা ভিজিয়ে রেখে সকালে উঠে ভিজিয়ে রাখা জলটি পান করুন। ভিজিয়ে রাখা মেথি দানা গুলি দিয়ে একটা পেস্ট বানিয়ে নিন এবং সেটিকে স্তনের ওপর লাগিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে তা ধুয়ে নিন। আপনি মেথি তেল দিয়ে মালিশও করতে পারেন।
-
ফ্লেক্স বীজ
ফ্লেক্স বীজ স্তনের আকার বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি সরাসরি খেতে পারেন অথবা গম জলে ভিজিয়েও পান করতে পারেন । এই বীজের সসও পাওয়া যায় । আপনি এই বীজের তেল সালাদে দিয়ে খেতে পারেন কিংবা এই বীজের তেল দিয়ে স্তনের মালিশও করতে পারেন। এটি সবচেয়ে সস্তা এবং কার্যকর উপায়।
-
ম্যাসাজ করুন
স্তনের আকারকে বাড়ানোর সবচেয়ে ভালো উপায় হল মালিশ। হাতে করে তেল নিন এবং এরপর ভাল করে স্তন দুটির ওপর লাগান। তারপর নিচ থেকে উপরের দিকে স্তনকে হালকা করে ম্যাসাজ করুন। নীচ থেকে উপরের দিকে হাতের মুভমেন্টটা রাখুন । ম্যাসাজ করার জন্য তিসি, কাজুবাদাম, মৌরি, অলিভ অয়েল বা সরষের তেল ব্যবহার করতে পারেন। প্রতিদিন ৩০ মিনিট ধরে মালিশ করলে কিছু দিনের মধ্যে ইতিবাচক ফল পাবেন।
-
ব্যায়াম করুন
স্তনের আকার বৃদ্ধি করার সবচেয়ে সহজ উপায় হল ব্যায়াম। ব্যায়াম আপনার শরীরের সৌন্দর্যকেও সমৃদ্ধ করে তোলে। এর জন্য আপনি উভয় হাতে ৫ কেজি ওজন নিয়ে একটি চেয়ারে বসবেন, এবং তা উঠিয়ে নিন । খেয়াল রাখবেন যেন আপনার হাত আপনার কাঁধের সমানে থাকে। এটি একটানা ৫ থেকে ১০ সেকেন্ডের জন্য করুন, তারপর পুনরায় অবস্থায় ফিরে যান । প্রতিদিন ব্যায়াম করলে আপনি নিজে থেকে ফল অনুভব করতে পারবেন ।
ডিজিটাল ডেস্ক: আপনি জানেন আপনার স্তন ঠিক কেমন? প্রশ্নটা বোকাবোকাই। কিন্তু, নিশ্চিত ভাবেই বলা যায়, অনেক মেয়েই স্তনের আকারপ্রকার নিয়ে সচেতন নন। বাইরে থেকে একরকম মনে হলেও, গড়নে সবার স্তন একরকম নয় কখনোই। সাতটি ক্যাটেগরিতে ভাগ করা যায়। সেই ক্যাটেগরি অনুযায়ী ব্রা বেছে নেওয়া উচিত।
১. রাউন্ড
নিটোল গোল বলতে যা বোঝায়, এই স্তনের আকার তেমনই। স্তনের আগাগোড়া পুরোটাই বৃত্তাকার। এমন স্তনকে আকার দেওয়ার জন্য আলাদা করে কোনও প্যাডেড ব্রা পরার প্রয়োজন পরে না। এমনিতেই সুন্দর, আঁটো।
২. ইস্ট-ওয়েস্ট
যদি আপনার স্তনাগ্র পরস্পর বিপীরিত মুখী হয়ে থাকে, মানে, স্তনবৃন্ত বাইরের দিকে পূর্ব-পশ্চিম মুখী হয়ে থাকে, তা হলে নিশ্চিত ভাবেই তাঁর ইস্ট-ওয়েস্ট স্তন। বুকের মধ্যভাগ থেকে এই স্তনজোড়া পরস্পর দূরে থাকে। এমন স্তনের জন্য টি-শার্ট ব্রা উপযুক্ত।
৩. সাইড সেট
স্তন নিটোল হলেও বুকজোড়া নয়, দুটো স্তনের মাঝে অনেকটা বিস্তৃত জায়গা থাকে। তবে, ইস্ট-ওয়েস্টের মতো স্তনবৃন্ত বহির্মুখী নয়। এমন স্তনের জন্য় plunge bra আদর্শ। এ স্তন ঝুলে থাকবে না।
৪. টিয়ার ড্রপ
বড় নিটোল বুক নয়। সরু ছিপছিপে স্তন। অগ্র-পশ্চাত্ পুরোটাই একরকম ভাবে নামে। স্তনকে আকার দিতে plunge ব্রার সঙ্গে প্যাডিংয়ের দরকার হয়। তাতে স্তন ঝুলে থাকবে না। বুক ভরাট লাগবে।
৫. স্লেন্ডারঃ
বড় নিটোল বুক নয়। সরু ছিপছিপে স্তন। অগ্র-পশ্চাত্ পুরোটাই একরকম ভাবে নামে। স্তনকে আকার দিতে plunge ব্রার সঙ্গে প্যাডিংয়ের দরকার হয়। তাতে স্তন ঝুলে থাকবে না। বুক ভরাট লাগবে।
৬.অ্যাসিমেট্রিকঃ
দু-দিকের স্তন দু-রকমের। কোনও রকম সামঞ্জস্য নেই। আকারে আয়তনে বিস্তর ফারাক। একটা ছোট, অন্যটা বড়। ছোট স্তনটিতে সামঞ্জস্য আনতে আলাদা করে প্যাডিং-এর দরকার হয়।
৭. বেল শেপঃ
অনেকটা স্লেন্ডার শেপের মতো লাগলেও রোগাটে নয়। আকারে আয়তনে স্লেন্ডারের থেকে বড়।
৩৪ সাইজ কিংবা ৩৮ সাইজ : মেয়েদের বুকের দুধ মাপার সঠিক নিয়ম কি?
কীভাবে মেয়েদের বুকের স্তন এর সাইজ মাপবেন? ৩৪ সাইজ নাকি ৩৮ সাইজ এসবের অর্থ কি? স্তন মাপার নিয়ম
শুধু মেয়েরাই না অনেক ছেলেও আছে যারা মেয়েদের বুকের দুধের সাইজ এর ৩২ / ৩৪/ ৩৮ বি/সি।ডাবল ডি ইত্যাদি শুনে বেশ আগ্রহী হয়ে উঠে জানতে যে এসবের অর্থ কি? মেয়েরা কীভাবে মাপে স্তনের সাইজ?আজকে জেনে নিই সেসব বিষয়।
যা যা জানতে পারবেন এই পোস্ট থেকে।
- ৩৪ সাইজ
- ৩৮ সাইজ
- ব্রেস্ট সাইজ বড় করার উপায়
- ব্রেস্টের সঠিক মাপ
- বুকের মাপ কিভাবে নিতে হয়
ব্রেস্টের সঠিক মাপ : বুকের মাপ কিভাবে নিতে হয়?
- প্রথমে স্তনের ঠিক নিচেই আলতো ভাবে ফিতা ধরুন। ফিতা ও শরীরের মাঝে এক আঙ্গুল পরিমাণ ফাঁকা রেখে পুরো ঘেরের মাপ নিন।
- ৩০, ৩২, ৩৪, ৩৬, ৩৮ যাই হোক যদি আপনার মাপটি বেজোড় সংখ্যায় আসে তবে ৫ ইঞ্চি যোগ করুন,
- আর জোড়সংখ্যায় আসলে ৪ ইঞ্চি যোগ করুন। আর এটাই হবে আপনার প্রকৃত ব্যান্ড সাইজ।
- যেমন স্তনের নিচের মাপ পেলে ২৯ ইঞ্চি, তাহলে ৫ ইঞ্চি যোগ করুন=৩৪ ইঞ্চি। আর এই মাপ যদি ৩২ ইঞ্চি হয় তবে ৪ ইঞ্চি যোগ করুন= ৩৬ ইঞ্চি হবে আপনার ব্যান্ড সাইজ।
- এবার স্তনের সর্বোচ্চ স্ফিত অংশে ফিতা ধরে মাপ নিন। এই মাপ থেকে সাইজ–এর মাপ বাদদিলেই আপনার কাপ সাইজ বেরিয়ে আসবে।
এখানে কয়েকটি লক্ষণ রয়েছে যা আপনি সঠিক ব্রা পড়ছেন না তা প্রমান করে। যেমন:
- কাপগুলিতে ঝকঝকে হয়ে যাওয়া,
- আপনার স্তনের পাশের দিকে ঝাঁকুনির ঝাঁকুনি,
- একটি ব্যান্ড যা উপরে উঠে আসে,
- কাপ স্প্লাইজে, পিছলে পিছলে যায়,
পদক্ষেপ 2: আপনার আবক্ষ মাপ নিন
আপনার বুকের পুরো অংশের (স্তনের স্তরে) পুরোপুরি কিছুটা আলগাভাবে পরিমাপের টেপটি মুড়িয়ে দিন। সবচেয়ে কাছের পুরো নম্বর গোল।
পদক্ষেপ 3: আপনার কাপ আকার গণনা করুন
আপনার বক্ষ পরিমাপ (পদক্ষেপ 2) থেকে আপনার গণিত ব্যান্ডের আকার (পদক্ষেপ 1) বিয়োগ করুন এবং ব্রা কাপ আকারের চার্টটি এখানে উল্লেখ করুন। আপনার ব্রা আকার আপনার কাপ আকারের সাথে আপনার ব্যান্ড আকার। উদাহরণ: 37 ইঞ্চি (আবদ্ধ) - 34 ইঞ্চি (ব্যান্ড) = 3 ইঞ্চি। এটি একটি 34 সি।
স্তনের
আকার কমানোর যে সমস্ত উপায় রয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম হল কার্ডিও ওয়ার্ক আউট
ও ওয়েট ট্রেনিং। ডাম্ববেল পুলওভার এই সমস্যা কাটিয়ে দিতে সুবিধা করে।
ক্যালোরি বার্নিং এক্ষেত্রে একটি বড় বিষয়।